বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কেউন বলেছেন, কোরিয়া, বাংলাদেশের একটি প্রাকৃতিক এবং বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে বাংলাদেশের পথে আরো অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
রাষ্ট্রদূত লিও দৃষ্টি আকর্ষণ করেন যে, কোরিয়া এবং বাংলাদেশ ২০২৩ সালে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ তম বার্ষিকী উদযাপন করবে এবং আশা করি এটি একটি মাইলফলক বছর হবে যা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে আসবে। ঢাকায় কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের দূতাবাস করোনা মহামারীর কারণে কার্যত 3 অক্টোবর কোরিয়ান জাতীয় দিবস উদযাপন করবে।
প্রতি বছর কোরিয়ান দূতাবাস তার জাতীয় প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপনের জন্য একটি গ্র্যান্ড ইন-পার্সন রিসেপশন করত, কোরিয়ান ভাষায় গেইচেওঞ্জেওল যার আক্ষরিক অর্থ আকাশ খোলার দিন।
এই দিনটি প্রথম কোরিয়ান রাজ্যের কিংবদন্তী গঠনকে চিহ্নিত করার জন্কোন ।
রিয়ান দূতাবাস ভার্চুয়াল উদযাপনের জন্য একটি বিশেষ ওয়েবসাইট প্রস্তুত করেছে যার মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ সরকার, রাজনীতি এবং ব্যবসার পাশাপাশি বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্প্রদায়ের কোরিয়ার গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং বন্ধুদের একটি অভিনন্দন ভিডিও বার্তা।
তাদের মধ্যে রয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সংসদ সদস্য মো। সাবের হোসেন চৌধুরী, আর্চবিশপ জর্জ কোচেরি, ঢাকার কূটনৈতিক কোরের ডিন, মো। আতিকুল ইসলাম, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, ইয়ংওন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সুং কি-হক, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি যেমন আইওএম, ইউনিসেফ এবং ইউএনডিপি, প্রফেসর ড। বাংলাদেশে আইইউবি এবং কোরিয়ান কমিউনিটির ভাইস চ্যান্সেলর তানভীর হাসান।
এছাড়াও, সরকারী শিশু পরিবরের ছাত্র, ইপিএস কর্মী, কে-পপ প্রেমী এবং বাংলাদেশে কোরিয়ান সম্প্রদায়ের সদস্যরা ভিডিও উদযাপনে যোগ দেন।
রাষ্ট্রদূত বিশেষভাবে ছোট ভিডিও ক্লিপ পাঠিয়ে শুভ দিনে যোগ দেওয়ার জন্য সকল বিশিষ্ট ব্যক্তি ও বন্ধুদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।